২ মিনিটে আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা শিখুন

Siam 😎

1 Jan, 2024

প্রিয় পাঠক , আপনি কি আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ সম্পর্কে জানতে চান ? তাহলে আজকের এই ব্লগ পোস্টটি আপনার জন্য। তো চলুন আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে শুরু করা যাক আমাদের আলোচনার মূল আলোচ্য বিষয় আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ সম্পর্কে বিস্তারিত।

আমার আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি জানতে পারবেন কোন গাছের শিকড় কি কাজে লাগে এই সম্পর্কে বিস্তারিত। এজন্য আজকের আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। তাই শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো।

আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ

বিভিন্ন গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা যায়। তার মধ্যে অন্যতম হলো আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা। অনেকে জানে না কিভাবে আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে হয়। প্রাচীন যুগ থেকেই আপাং দিয়ে এই কাজ করা হয়ে আসছে। কারন আপাং গাছ দিয়ে বশীকরণ করা খুবই সহজ।

সর্বপ্রথম আপনাকে আপাং গাছ খুঁজে বের করতে হবে। বিশেষ করে বাড়ির আশেপাশে অথবা জঙ্গলে আপাং গাছ বেশি দেখা যায়। আপাং গাছ মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে: সাদা আপাং এবং লাল আপাং। আপনাদের সুবিধার্থে আপাং গাছের ছবি দেওয়া থাকবে। সেই ছবি দেখলে আপনারা অতি সহজেই আপাং গাছ চিনে নিতে পারবেন।

আপাং গাছের প্রচুর পরিমাণে উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য উপকারিতা হলো আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা যায়। তো চলুন আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ কিভাবে করা হয় সেই টোটকাটি।

আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ এর জন্য অবশ্যই আসল আপাং গাছ সনাক্ত করতে হবে। এরপরে সপ্তাহের শনিবার অথবা মঙ্গলবার সূর্য ওঠার পরপরই গাছটির কাছে গিয়ে বলতে হবেঃ "জাগরে জাগরে জাগ গাছ তুই জাগ , যে কাজের লাইগা জাগাইউম সেই কাজে লাগ"।

এরপরে গাছ আপন শক্তিতে জেগে উঠবে ,তখন আপনাকে খুব জলদি জলদি গাছের থেকে একটু শিকড় ধারালো ব্লেড দিয়ে কেটে নিতে হবে। এরপর বাড়িতে গিয়ে সেই শিকড়টুকু গোলাপজল দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। গোলাপজল দিয়ে ধুয়ে নেওয়ার পরে সেই শিকড়টুকু শুকিয়ে তাতে ধোপ ও আগরবাতির ধোঁয়া দিতে হবে।

এরপরে জোছনা রাতে পবিত্র অবস্থায় হাতে তিনটি বাতাসা নিয়ে একা একা বট গাছের নিচে গিয়ে সেই শিকড়টি সামনে রেখে চোখ বন্ধ করে এই মন্ত্রটি ২১ বার মনে মনে পাঠ করতে হবে। মন্ত্রটি হলঃ আক্কল বাক্কুল মায়াক্কুল, মনের জোড়া মনে লাগ। আক্কুল ও বাক্কুল এর জায়গায় প্রেমিক ও প্রেমিকার নাম দিতে হবে।

মন্ত্র পড়া শেষ হবার পরে শিকড়টুকু খুব যত্নে রেখে যাকে বশীকরণ করবেন যেকোন মূল্য তাকে স্পর্শ করাতে হবে। না মন্ত্র কাজ করবে না। সব পরিশ্রম বৃথা যাবে।এজন্য এই বিষয়ে খুবই সচেতন থাকতে হবে। এটাই শাস্ত্রের নিয়ম। শাস্ত্রের নিয়ম ভঙ্গন করলে উপকারীমূলক কোনো প্রতিদানই পাওয়া যাবে না।

এই আপাং গাছটি নারী বশীকরণ গাছ হিসাবে খুবই পরিচিত। এছাড়া আপাং গাছের শিকড়ের বিভিন্ন উপকারিতা বিদ্যমান। এছাড়া আপাং গাছের শিকড় কোমরে বাধলে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর জিনিস থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়। এখানে শুধু একটি উপকারী ভূমিকা উল্লেখ্য করা হয়েছে। এছাড়াও এই গাছটির উল্লেখযোগ্য উপকারী ভূমিকা বিদ্যমান।

ঘেটু গাছের শিকড়ের উপকারিতা

আমাদের আশেপাশে এমন অনেক গাছ রয়েছে যেগুলো উপকারিতা অনেক। কিন্তু অনেকেই জানে না এইসব গাছ দিয়ে বিভিন্ন উপকার সাধিত হতে পারে। ঠিক তেমনি একটি গাছ হল ঘেটু গাছ। আজকে আমরা জানবো যেহেতু গাছের শিকড়ের উপকারিতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক ঘেটু গাছের ভেতরের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত।

বিভিন্ন বিষাক্ত পোকামাকড়ের কামড়ের কারণে শরীরে বিভিন্ন ধরনের বিষক্রিয়া দেখা যায়। এই বিষক্রিয়া কমাতে ঘেটু গাছের শিকড় বেটে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে দিলে বিষক্রিয়া নিমিষেই দূর হতে বাধ্য।

ম্যালেরিয়া রোগের চিকিৎসায় সর্বোৎকৃষ্ট মাধ্যম হলো ঘেটু গাছের শিকড়। ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত রোগীকে দিনে তিনবার ঘেটু গাছের শিকড় বেটে খাওয়ানো হলে অতি দ্রুত ম্যালেরিয়া রোগ ভালো হয় ।

চর্মরোগ একটি বিরক্তকর এবং নোংরা রোগ। এই চর্ম রোগের মহাঔষধ হিসেবে ঘেটু গাছের শিকড় বেটে বড়ি বানিয়ে রোদে শুকিয়ে চর্ম রোগে আক্রান্ত রোগীদের খাওয়ালে সাত দিনের মধ্যে চর্মরোগ ভালো হওয়ার গ্যারান্টি রয়েছে।

অনেকের বদহজমের কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যতায় ভুগতে হয়। এই ঘেটু গাছের শিকড় পাটায় বেটে রস করে এর সাথে একটু মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা নিমেষে দূর হয়।

অনেকের বিভিন্ন ধরনের টিউমার হয়ে থাকে তাদের ঘেটু গাছের শিকড় পাঠায় বেটে সকাল ও সন্ধ্যায় খাওয়ালে টিউমার নিঃশেষ হয়ে যায়।

অনেকে মাথার বিভিন্ন সমস্যায় ভুগে থাকে যেমন: মাথায় খুশকি, মাথার এলার্জি, সাদা সাদা দাগ হওয়া, মাথার চামড়ার সমস্যা ,মাথায় উকুনের সমস্যা এসব সকল সমস্যা থেকে সমাধান পেতে ঘেটু গাছের শিকড় পাটায় বেটে মাথায় ৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে মাথা ধুয়ে নিলে মাথার সকল সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

আশা করি এই পোস্টটি সম্পন্নরূপে পড়ার ফলে আপনারা সম্পূর্ণভাবে জানতে পেরেছেন ঘেটু শিকড়ের উপকারিতা।

লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ

বিভিন্ন গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা যায়। তার মধ্যে অন্যতম হলো লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা। অনেকে জানে না কিভাবে লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে হয়। প্রাচীন যুগ থেকেই লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা হয়ে আসছে। কারন লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা খুবই সহজ।

আপনারা যদি লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে চান তাহলে ,এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি শুধু লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা বাদেও অন্যান্য গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে পারবেন। তাই বশীকরণ শিখতে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

সর্বপ্রথম আপনাকে লজ্জাবতী গাছ খুঁজে বের করতে হবে। বিশেষ করে বাড়ির আশেপাশে অথবা জঙ্গলে লজ্জাবতী গাছ বেশি দেখা যায়। লজ্জাবতী গাছ মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে । আপনাদের সুবিধার্থে লজ্জাবতী গাছের ছবি দেওয়া থাকবে। সেই ছবি দেখলে আপনারা অতি সহজেই লজ্জাবতী গাছ চিনে নিতে পারবেন।

লজ্জাবতী গাছের প্রচুর পরিমাণে উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য উপকারিতা হলো লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা যায়। তো চলুন লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ কিভাবে করা হয় সেই টোটকাটিঃ

লজ্জাবতী গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ এর জন্য অবশ্যই আসল লজ্জাবতী গাছ সনাক্ত করতে হবে। এরপরে সপ্তাহের শনিবার অথবা মঙ্গলবার সূর্য ওঠার পরপরই গাছটির কাছে গিয়ে বলতে হবেঃ "জাগরে জাগরে জাগ গাছ তুই জাগ , যে কাজের লাইগা জাগাইউম সেই কাজে লাগ"।

এরপরে জোছনা রাতে পবিত্র অবস্থায় হাতে ৩ টি বাতাসা নিয়ে একা একা বট গাছের নিচে গিয়ে সেই শিকড়টি সামনে রেখে চোখ বন্ধ করে এই মন্ত্রটি ২১ বার মনে মনে পাঠ করতে হবে। মন্ত্রটি হলঃ আক্কল বাক্কুল মায়াক্কুল, মনের জোড়া মনে লাগ। আক্কুল ও বাক্কুল এর জায়গায় প্রেমিক ও প্রেমিকার নাম দিতে হবে।

এই লজ্জাবতী গাছটি নারী বশীকরণ গাছ হিসাবে খুবই পরিচিত। এছাড়া লজ্জাবতী গাছের শিকড়ের বিভিন্ন উপকারিতা বিদ্যমান। এছাড়া লজ্জাবতী গাছের শিকড় কোমরে বাধলে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর জিনিস থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়। এখানে শুধু একটি উপকারী ভূমিকা উল্লেখ্য করা হয়েছে।

ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ

বিভিন্ন গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা যায়। তার মধ্যে অন্যতম হলো ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা। অনেকে জানে না কিভাবে ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে হয়। প্রাচীন যুগ থেকেই ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা হয়ে আসছে। কারন ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা খুবই সহজ।

আপনারা যদি ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে চান তাহলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি শুধু ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা বাদেও যে অন্যান্য গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে পারবেন। তাই বশীকরণ শিখতে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

সর্বপ্রথম আপনাকে ধুতরা গাছ খুঁজে বের করতে হবে। বিশেষ করে বাড়ির আশেপাশে অথবা জঙ্গলে ধুতরা গাছ বেশি দেখা যায়। আপনাদের সুবিধার্থে ধুতরা গাছের ছবি দেওয়া থাকবে। সেই ছবি দেখলে আপনারা অতি সহজেই ধুতরা গাছ চিনে নিতে পারবেন।

ধুতরা গাছের প্রচুর পরিমাণে উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য উপকারিতা হলো ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা যায়। তো চলুন ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ কিভাবে করা হয় সেই টোটকাটিঃ

ধুতরা গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ এর জন্য অবশ্যই আসল ধুতরা গাছ সনাক্ত করতে হবে। এরপরে সপ্তাহের শনিবার অথবা মঙ্গলবার সূর্য ওঠার পরপরই গাছটির কাছে গিয়ে বলতে হবেঃ "জাগরে জাগরে জাগ গাছ তুই জাগ , যে কাজের লাইগা জাগাইউম সেই কাজে লাগ"।

মন্ত্র পড়া শেষ হবার পরে শিকড়টুকু খুব যত্নে রেখে যাকে বশীকরণ করবেন যেকোন মূল্য তাকে স্পর্শ করাতে হবে। না মন্ত্র কাজ করবে না। সব পরিশ্রম বৃথা যাবে। এজন্য এই বিষয়ে খুবই সচেতন থাকতে হবে। এটাই শাস্ত্রের নিয়ম। শাস্ত্রের নিয়ম ভঙ্গন করলে উপকারীমূলক কোনো প্রতিদানই পাওয়া যাবে না।

এই ধুতরা গাছটি নারী বশীকরণ গাছ হিসাবে খুবই পরিচিত। এছাড়া ধুতরা গাছের শিকড়ের বিভিন্ন উপকারিতা বিদ্যমান। এছাড়া ধুতরা গাছের শিকড় কোমরে বাধলে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর জিনিস থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়। এখানে শুধু একটি উপকারী ভূমিকা উল্লেখ্য করা হয়েছে। এছাড়াও এই গাছটির উল্লেখযোগ্য উপকারী ভূমিকা বিদ্যমান।

গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ টোটকা

বিভিন্ন গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা যায়। অনেকে জানে না কিভাবে গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে হয়। প্রাচীন যুগ থেকেই গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা হয়ে আসছে। কারন গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা খুবই সহজ।

আপনারা যদি গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে চান তাহলে ,এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করতে পারবেন। তাই বশীকরণ শিখতে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

গাছের প্রচুর পরিমাণে উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য উপকারিতা হলো গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ করা যায়। তো চলুন গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ কিভাবে করা হয় সেই টোটকাটিঃ

গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ এর জন্য অবশ্যই আসল গাছ সনাক্ত করতে হবে। এরপরে সপ্তাহের শনিবার অথবা মঙ্গলবার সূর্য ওঠার পরপরই গাছটির কাছে গিয়ে বলতে হবেঃ "জাগরে জাগরে জাগ গাছ তুই জাগ , যে কাজের লাইগা জাগাইউম সেই কাজে লাগ"।

শেষ কথা

আপাং গাছের শিকড় দিয়ে বশীকরণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আশা করি আজকের আমার এই পোষ্টটি আপনাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আজকের পোষ্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর এরকম সব গুরুত্বপূর্ণ, তথ্যমূলক ও জীবন সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যার সমাধান পেতে www.proudwin.com এর সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

নামের বর্ণনা